Showing posts with label www.bahadurhossen24.com. Show all posts
Tuesday, January 24, 2017
দিঘীরচালা জামালিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা প্রাঙ্গনে প্রবাসিদের উদ্যোগে হিফ্জুল কোরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
টাংগাইলের সকল উপজেলার সকল মাদ্রাসা ও স্কুলের সর্বোচ্চ ষোল বৎসর পর্যন্ত একটি প্রতিষ্ঠান থেকে অংশগ্রহণ করতে পারবে। প্রতিযোগিতা হবে প্রথম পারা থেকে দশম পারা পর্যন্ত এবং ২০ পারা থেকে ৩০ পারা পর্যন্ত।
প্রথম পুরুষ্কার দেয়া হবে ২৫,০০০/- টাকা। ২য় পুরষ্কার দেয়া হবে ১৫,০০০/- টাকা। ৩য় পুরষ্কার দেয়া হবে ১০,০০০/- টাকা এবং চতুর্থ পুরষ্কার ১০০০/- টাকা করে ৭ জনকে দেওয়া হবে।
ইতি মধ্যে প্রত্যেক ছাত্রদের মধ্যে হিফ্জুল কোরআন প্রতিযোগিতার আবেদন ফরম বিতরণ চলছে। আগামী ৩০ই জানুয়ারি, রোজ সোমবার সকাল ৯:৩০ ঘটিকা থেকে হিফ্জুল কোরআন প্রতিযোগীতা চলবে। অনুষ্ঠানের তারিখ ও সময় ৩০ই জানুয়ারি প্রতিযোগীতা শেষে ফলাফল ঘোষণার পর জানানো হবে। অংশগ্রহণকারী প্রতিযোগীকে নিজ জন্ম নিবন্ধন কাড এবং প্রতিষ্ঠান প্রধানের স্বাক্ষর ও সীলসহ রেজিষ্ট্রেশন ফি ছাড়া নিম্নলিখিত স্থান থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করার পর নির্ভূলভাবে পূরণ করে আগামী ২৫ই জানুয়ারি রোজ বুধবার বিকাল ৪ ঘটিকার মধ্যে নির্দিষ্ট স্থানে জমা দিতে হবে। ফরম সংগ্রহ ও জমা দেওয়ার স্থান:-
১/ দিঘীর চালা জামালিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা, সখিপুর, টাংগাইল। মোবা: সুপার:-০১৭২৬-৬৭৮৩৩৫, সহকারী সুপার: ০১৭১৬-৪৪৮৬৪৮, মাওলানা: ০১৭১৮-৯১৫৩২৯, মাওলানা: ০১৭২৯-৪১২৯৪৭।
২/ গড়গোবিন্দপুর পূর্বপাড়া হাফেজী মাদ্রাসা, সখিপুর, টাংগাইল। মোবাইল: ০১৭৩২-৩০১৮১৭।
৩/ মদিনাতুল উলুম হাফেজী মাদ্রাসা, ধলাপাড়া, ঘাটাইল, টাংগাইল। মোবাইল: ০১৭৩৭৯০০৮৭৬।
৪/ কস্তরীপাড়া হাফেজী মাদ্রাসা, কালিহাতি, টাংগাইল। মোবাইল: ০১৭২৪-০১৪৬০৯। চান্দশী
৫/ দারুল উলুম জামিউস সুন্নাহ্ মাদ্রাসা, ঘাটাইল সদর, টাংগাইল। মোবাইল: ০১৭১৮৮১৩৯৮৭।
৬/ রেজিষ্ট্রিপাড়া কওমি মাদ্রাসা, কালিহাতি, টাংগাইল। মোবাইল: ০১৭১৮-৮১৩৯৮৭।
৭/ টাংগাইল বেবী স্টেশন গোরস্হান কওমী মাদ্রাসা, টাংগাইল সদর। মোবাইল: ০১৮৩০-৬৩৯১১২।
মোবাইলে এস, এম, এস এর মাধ্যমেও রেজিষ্ট্রেশন করতে পারবেন।
Wednesday, March 30, 2016
কোরআনের আলোকে পর্দার বিধান
Unknown
2:58:00 PM
www.bahadurhossen24.com
,
কোরআনের আলোকে পর্দার বিধান
,
পর্দার বিধান
No comments
:
কোরআনের আলোকে পর্দার বিধান
মহান আল্লাহ্ বলেনঃ
يٰبَنى ءادَمَ قَد أَنزَلنا عَلَيكُم لِباسًا يُوٰرى سَوءٰتِكُم وَريشًا ۖ وَلِباسُ التَّقوىٰ ذٰلِكَ خَيرٌ ۚ ذٰلِكَ مِن ءايٰتِ اللَّهِ لَعَلَّهُم يَذَّكَّرونَ
হে বনি আদম! আমি তোমাদের লজ্জা স্হান আবৃও করার ও বেশভুষার জন্যে তোমাদের পোষাক পরিচ্ছেদের উপকরন অবতির্ন করেছি, আল্লাহর ভীতির পরিচ্ছেদই সর্ভোত্তম পরিচ্ছেদ, এটা আল্লাহর নিদর্শন সমুহের অন্যতম নিদর্শন, সম্ভবতঃ মানুষ এটা থেকে উপদেশ গ্রহন করবে।
(সূরা আল আ'রাফ-২৬)
আল্লাহ্ তা'আলা বলেনঃ
قُل لِلمُؤمِنينَ يَغُضّوا مِن أَبصٰرِهِم وَيَحفَظوا فُروجَهُم ۚ ذٰلِكَ أَزكىٰ لَهُم ۗ إِنَّ اللَّهَ خَبيرٌ بِما يَصنَعونَ
মুমিনদেরকে বল তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের লজ্জা স্হানের হেফাযত করে, এটাই তাদের জন্য উত্তম, তারা যা করে সে বিষয়ে আল্লাহ্ অবহিত।
(সূরা আন নূর-৩০)
মহান আল্লাহ্ অন্য আয়াতে বলেনঃ
وَقُل لِلمُؤمِنٰتِ يَغضُضنَ مِن أَبصٰرِهِنَّ وَيَحفَظنَ فُروجَهُنَّ وَلا يُبدينَ زينَتَهُنَّ إِلّا ما ظَهَرَ مِنها ۖ وَليَضرِبنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلىٰ جُيوبِهِنَّ ۖ وَلا يُبدينَ زينَتَهُنَّ إِلّا لِبُعولَتِهِنَّ أَو ءابائِهِنَّ أَو ءاباءِ بُعولَتِهِنَّ أَو أَبنائِهِنَّ أَو أَبناءِ بُعولَتِهِنَّ أَو إِخوٰنِهِنَّ أَو بَنى إِخوٰنِهِنَّ أَو بَنى أَخَوٰتِهِنَّ أَو نِسائِهِنَّ أَو ما مَلَكَت أَيمٰنُهُنَّ أَوِ التّٰبِعينَ غَيرِ أُولِى الإِربَةِ مِنَ الرِّجالِ أَوِ الطِّفلِ الَّذينَ لَم يَظهَروا عَلىٰ عَورٰتِ النِّساءِ ۖ وَلا يَضرِبنَ بِأَرجُلِهِنَّ لِيُعلَمَ ما يُخفينَ مِن زينَتِهِنَّ ۚ وَتوبوا إِلَى اللَّهِ جَميعًا أَيُّهَ المُؤمِنونَ لَعَلَّكُم تُفلِحونَ
ইমান অনয়নকারী নারীদেরকে বল-তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে ও তাদের লজ্জা স্হানের হেফাযত করে, তারা যেন যা সাধারনতঃ প্রকাশ থাকে তা ব্যতীত তাদের আবরন প্রদর্শন না করে, তাদের গ্রিবা ও বহ্মদেশ যেন মাথার কাপড় দ্বারা আবৃত করে, তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভ্রাতা, ভাতুষ্পুত্র, ভগ্নিপুত্র, আপন নারীগন, তাদের মালিকানাধীন দাসী, পুরুষদের মধ্যে যৌন কামনারহিত পুরুষ এবং নারীদের গোপন অঙ্গ সম্বন্ধে অজ্ঞ বালক ব্যতীত কারো নিকট তাদের আবরন প্রকাশ না করে, তারা যেন তাদের গোপন আবরন প্রকাশের উদ্দেশ্যে সজোরে পদহ্মেপ না করে, হে মুমিনগন! তোমরা সবাই আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তন কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পারো।
(সূরা আন নূর-৩১)
আল্লাহ্ তা'আলা আরো বলেনঃ
وَإِذا بَلَغَ الأَطفٰلُ مِنكُمُ الحُلُمَ فَليَستَـٔذِنوا كَمَا استَـٔذَنَ الَّذينَ مِن قَبلِهِم ۚ كَذٰلِكَ يُبَيِّنُ اللَّهُ لَكُم ءايٰتِهِ ۗ وَاللَّهُ عَليمٌ حَكيمٌ
এবং তোমাদের সন্তান সন্ততি বয়ষ্কপ্রাপ্ত হলে তারাও যেন অনুমতি প্রার্থনা করে, যেমন অনুমতি প্রার্থনা করে থাকে তাদের বয়ঃজ্যেষ্ঠরা এই ভাবে আল্লাহ্ তোমাদের জন্য তার নির্দেশ সুস্পষ্টভাবে বিবৃত করেন, আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ প্রজ্ঞাময়।
(সূরা আন নূর-৫৯)
আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا لا تَدخُلوا بُيوتًا غَيرَ بُيوتِكُم حَتّىٰ تَستَأنِسوا وَتُسَلِّموا عَلىٰ أَهلِها ۚ ذٰلِكُم خَيرٌ لَكُم لَعَلَّكُم تَذَكَّرونَ
হে মুমিনগন! তোমরা নিজেদের গৃহ ব্যতীত অন্য কারো গৃহে গৃহবাসিদের অনুমতি না নিয়ে এবং তাদেরকে সালাম না করে প্রবেশ করো না, এটা তোমাদের জন্য শ্রেয়, যাতে তোমরা উপদেশ গ্রহন করো।
(সূরা আন নূর-২৭)
মহান আল্লাহ্ বলেনঃ
وَالقَوٰعِدُ مِنَ النِّساءِ الّٰتى لا يَرجونَ نِكاحًا فَلَيسَ عَلَيهِنَّ جُناحٌ أَن يَضَعنَ ثِيابَهُنَّ غَيرَ مُتَبَرِّجٰتٍ بِزينَةٍ ۖ وَأَن يَستَعفِفنَ خَيرٌ لَهُنَّ ۗ وَاللَّهُ سَميعٌ عَليمٌ
আর বৃদ্ধা নারী, যারা বিবাহের আশা রাখেনা, তাদের জন্য অপরাধ নেই, যদি তারা তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে, তাদের বহির্বাস খুলে রাখে, তবে এটা হতে বিরত থাকাই তাদের জন্য উত্তম, আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।
(সূরা আন নূর-৬০)
মহান আল্লাহ্ এরশাদ করেনঃ
يٰأَيُّهَا النَّبِىُّ قُل لِأَزوٰجِكَ وَبَناتِكَ وَنِساءِ المُؤمِنينَ يُدنينَ عَلَيهِنَّ مِن جَلٰبيبِهِنَّ ۚ ذٰلِكَ أَدنىٰ أَن يُعرَفنَ فَلا يُؤذَينَ ۗ وَكانَ اللَّهُ غَفورًا رَحيمً
হে নবী (সাঃ)! তুমি তোমার স্রীদেরকে কন্যাদেরকে ও মুমিনদের নারীদেরকে বলঃ তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে দেয়, এতে তাদের চেনা সহজতর হবে, ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ্ হ্মমাশীল পরম দয়ালু।
(সূরা আহযাব -৫৯)
আল্লাহ তা'আলা অন্য আয়াতে এরশাদ করেনঃ
يٰنِساءَ النَّبِىِّ لَستُنَّ كَأَحَدٍ مِنَ النِّساءِ ۚ إِنِ اتَّقَيتُنَّ فَلا تَخضَعنَ بِالقَولِ فَيَطمَعَ الَّذى فى قَلبِهِ مَرَضٌ وَقُلنَ قَولًا مَعروفًا
হে নবী পত্নীরা! তোমরা অন্য নারীদের মত নও যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় কর, তবে পরপুরুষের সাথে কোমল কন্ঠে এমন ভাবে কথা বলো না, যাতে অন্তরে যার ব্যাধি আছে সে প্রলুব্ধ হয় এবং তোমরা ন্যয় সঙ্গত কথা বলবে।
(সূরা আহযাব -৩২)
আল্লাহ্ বলেনঃ
وَقَرنَ فى بُيوتِكُنَّ وَلا تَبَرَّجنَ تَبَرُّجَ الجٰهِلِيَّةِ الأولىٰ ۖ وَأَقِمنَ الصَّلوٰةَ وَءاتينَ الزَّكوٰةَ وَأَطِعنَ اللَّهَ وَرَسولَهُ ۚ إِنَّما يُريدُ اللَّهُ لِيُذهِبَ عَنكُمُ الرِّجسَ أَهلَ البَيتِ وَيُطَهِّرَكُم تَطهيرًا
এবং তোমরা সগৃহে অবস্হান করবে, প্রাচীন জাহেলি যুগের মত নিজেদেরকে প্রদর্শন করে বেড়াবে না। তোমরা নামাজ কায়েম করবে ও যাকাত প্রদান করবে এবং আল্লাহ্ ও তার রাসূল (সাঃ) এর অনুগত থাকবে। হে নবী পরিবার! আল্লাহ্ তো শুধু চান তোমাদের হতে অপবিত্রতা দূর করতে এবং তোমাদেরকে সম্পূর্ণরুপে পবিত্র করতে।
(সূরা আহ্জাব-৩৩)
মহান আল্লাহ্ অন্যত্র এরশাদ করেনঃ
يٰأَيُّهَا الَّذينَ ءامَنوا لا تَدخُلوا بُيوتَ النَّبِىِّ إِلّا أَن يُؤذَنَ لَكُم إِلىٰ طَعامٍ غَيرَ نٰظِرينَ إِنىٰهُ وَلٰكِن إِذا دُعيتُم فَادخُلوا فَإِذا طَعِمتُم فَانتَشِروا وَلا مُستَـٔنِسينَ لِحَديثٍ ۚ إِنَّ ذٰلِكُم كانَ يُؤذِى النَّبِىَّ فَيَستَحيۦ مِنكُم ۖ وَاللَّهُ لا يَستَحيۦ مِنَ الحَقِّ ۚ وَإِذا سَأَلتُموهُنَّ مَتٰعًا فَسـَٔلوهُنَّ مِن وَراءِ حِجابٍ ۚ ذٰلِكُم أَطهَرُ لِقُلوبِكُم وَقُلوبِهِنَّ ۚ وَما كانَ لَكُم أَن تُؤذوا رَسولَ اللَّهِ وَلا أَن تَنكِحوا أَزوٰجَهُ مِن بَعدِهِ أَبَدًا ۚ إِنَّ ذٰلِكُم كانَ عِندَ اللَّهِ عَظيمًا
হে মুমিনগণ! তোমাদেরকে অনুমতি দেয়া না হলে তোমরা আহার্য প্রস্তুতির জন্য অপেক্ষা না করে ভোজনের জন্য নবী (সাঃ) এর গৃহে প্রবেশ করো না, তবে তোমাদেরকে আহবান করলে তোমরা প্রবেশ করো এবং ভোজন শেষে তোমরা চলে যাও, তোমরা কথা বার্তায় মশগুল হয়ে পড়ো না, কারন তোমাদের এই আচরন নবী (সাঃ) কে পীড়া দেয়, সে তোমাদেরকে উঠিয়ে দিতে সংকোচ বোধ করে। কিন্তু আল্লাহ্ সত্য বলতে সংকোচ বোধ করেন না। তোমরা তার পত্নীদের নিকট কিছু চাইলে পর্দার অন্তরাল হতে চাইবে। এই বিধান তোমাদের ও তাদের জন্য অধিকতর পবিত্র। তোমাদের কারো পহ্মে রাসূল (সাঃ) কে কষ্ঠ দেয়া অথবা তার মৃত্যুর পর তার পত্নীদেরকে বিয়ে করা কখনও সংগত নয়। আল্লাহর দৃষ্টিতে এটা ঘোরতর অপরাধ।
(সূরা আহ্জাব-৫৩)
বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি দেখতে পারেন।
www.bahadurhossen24.com
Subscribe to:
Posts
(
Atom
)